যেকোন দেশ পরিচালনা করার জন্য প্রয়োজন দক্ষ জনবল নিয়োগ করা। সেটা হতে পারে সরকারি বিভিন্ন মন্ত্রণালয় অফিস আদালত অধিদপ্তর, পরিদপ্তর অথবা তৃণমূলে সকল সরকারি প্রতিষ্ঠান। বিভিন্ন পদে, বিভিন্ন ক্যাটাগরীতে লোক নিয়োগ করতে হয়। এই নিয়োগ দেওয়ার ক্ষেত্রে চলে বিভিন্ন ধরণের দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি আর ঘুষ বাণিজ্য। এবং খুবই দুঃখজনকভাবে এখান থেকেই দুর্নীতির বীজ বপন শুরু হয়। যেসব ব্যক্তি দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি এবং ঘুষের মাধ্যমে চাকরি লাভ করে তাদের থেকে ভালো কিছু আশা করা যায় না। কেননা যেই টাকা তারা চাকরি নেওয়ার জন্য লগ্নি করেছে পরবর্তীতে তার চেয়ে কয়েকগুন টাকা কামিয়ে নেওয়াই থাকে তাদের মূল লক্ষ্য। তাই তারা ঘুষ গ্রহণের জন্য উদগ্রীব থাকে। স্বাভাবিক ভাবেই ঘুষের টাকা উঠানোর জন্য ন্যায় অন্যায়বোধ তার মধ্যে কাজ করে না। ঘুষের নেশায় সে থাকে মত্ত। তাকে দিয়ে তখন যেকোন অন্যায় কাজ করিয়ে নেওয়া যায় খুব সহজেই। আর এই কারণে যেটা হয় তা হল প্রকৃত মেধাসম্পন্ন ব্যক্তি নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হয়। টাকার কাছে হেরে যায় মেধা আর উন্নয়নমূলক ও সেবামূলক কাজ করার মত মেধাসম্পন্ন লোক না থাকায় দেশের উন্নয়নও হয়না সেভাবে। সরকারের প্রশাসনে দুর্নীতিও লাগামহীন ঘোড়ার মত ছুটে চলে। শত চেষ্টা করেও সেই দুর্নীতি আর থামানো যায় না।
আমরা জানি সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে কোটা পদ্ধতি অনুসরণ করার ফলে অনেক অযোগ্য লোক সরকারি চাকরির সুযোগ পায় এতে মেধাসম্পন্ন লোক সরকারি চাকরি হতে বঞ্চিত হয়। মেধাবীদের জন্য উপযুক্ত কোটা সংরক্ষিত না থাকায় সরকারি চাকরি নামক সোনার হরিণের দেখা তাদের ভাগ্যে জোটেনা। এতে মেধাবীরা তাদের মেধাকে কাজে লাগাতে না পেরে জীবনের প্রতি আস্থা হারিয়ে ফেলে। এদেশের অনেক কৃষক ও গরিব শ্রেণির মানুষ অনেক কষ্ট করে অর্ধাহারে-অনাহারে থেকে এমনকি জমি বিক্রি করে হলেও চেষ্টা করে ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া শেখাতে যাতে তারা ভবিষ্যতে একটা উন্নত জীবন পায়, একটুখানি সুখ পায়। তাদের আশা থাকে লেখাপড়া শেষে একটা ভাল চাকরি পেলে, তাদের জীবনে আর অভাব অনটন থাকবে না। কিন্ত বাস্তবতা হল শিক্ষা জীবন শেষ করে চাকরির চেষ্টা করতে করতে এক সময় চাকরিতে প্রবেশের বয়সই পার হয়ে যায়। অনেক সময় অন্য আর কোন পথ না পেয়ে এরাই সব জেনে বুঝেই অন্যায় ও অনৈতিক কাজে জড়িয়ে পড়ে। তখন তাদের ঐ পথ থেকে ফিরিয়ে আনা কষ্টকর হয়ে দাড়ায়। অনেক বিশিষ্টজনেরা তাই কোটা পদ্ধতি উঠিয়ে দিয়ে মেধার ভিত্তিতে সরকারি চাকরি হওয়া উচিত বলে মনে করেন। পাশাপাশি সরকারি চাকুরীতে প্রবেশের বয়স ৩০ এর পরিবর্তে ৩৫ বছর করা উচিত বলে বিভিন্ন স্তরের শিক্ষার্থীবৃন্দ মনে করে। সেশনজটসহ নানাবিধ সমস্যার কারণে একজন ছাত্রছাত্রীর কলেজ, ভার্সিটির লেখাপড়া শেষ করতে ২৬/২৭ বছর সময় লেগে যায়। অন্য দিকে বর্তমানে সরকারি চাকরি থেকে অবসর গ্রহণের সময় বর্ধিত করা হয়েছে। তাছাড়া মানুষের গড় আয়ুও বৃদ্ধি পেয়েছে। সেক্ষেত্রে সরকারি চাকুরীতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়স ৩৫ বছর করা যুক্তিযুক্ত বলে বিশ্লেষকগণ মনে করেন। কোটা প্রথায় নিয়োগের ক্ষেত্রে মেধাবীদের অগ্রাধিকার দিয়ে নিয়োগ প্রদান করা হলে দেশ ও জাতি উপকৃত হবে।
দেশের রাজনীতিতে চাটুকার লোকের অভাব নেই যারা খুব আন্তরিক হয়ে চাটুকারিতার মাধ্যমে নিজেদের স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য এই দেশ ও এই জাতিকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। দেশবাসী টেরও পাচ্ছে না। মামা, খালু ও নগদ টাকার বিনিময়ে নিয়োগের সময় লিখিত পরীক্ষা ও ভাইভাতে মেধা শূন্য ব্যক্তি মেধাতালিকায় প্রথম হয়। কিছু অসাধু ব্যক্তি নিয়োগ কমিটিতে থাকাতে এই অসম্ভব সম্ভব হয়। আবার এমনও দেয়া যায়, একজন মেধাসম্পন্ন ব্যক্তি লিখিত পরীক্ষায় প্রথম হলেও ভাইভায় কৌশলে বাদ হয়ে যায় কারণ তার মামা খালু বা ঘুষের জোর নেই।
চাকরিতে নিয়োগ পদ্ধতির স্বচ্ছতার জন্য গবেষণা করে নতুন নিয়োগ পদ্ধতি উদ্ভাবন করা প্রয়োজন। যাতে করে বাংলাদেশের সর্বস্তরে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি মূলক ব্যবস্থা থাকে।
মরণ ঘারে আইসে তোর মনে হয় । চুল্কায় না বেশি ঠিক আসে সমস্যা নাই।
তোর সাউয়া দিয়া দিমু বাঁশ শালা মাদারচোদ ।
সাবধানে কথা বলবি মাদারচোদ। বেশি তেড়ি বেড়ি করলে হান্দাইয়া দিমু একদম।
তোর বাপেরটা খাইসে নাকি তোর এত মাথা বেথা কিসের ? কাহিনী করবিনা মাইরালামু।
খানকির পোলা উলটা পাল্টা কথা কইলে মাইরালামু।
কি রে ছাত্রলীগ কি তোরে পুটকি দিয়ে চুদসিল?
Very nicely said, keep it up >>
যা ইচ্ছা তাই করবো কথা কম নাইলে দেশে আসলে মাইরা ফালামু।
মাদারচদ বিএনপি এর দালালি করস?দেশে আয় দেখতাসি তরে,তর বংশ শুদ্ধা গায়েব কইরা দিমু,তর সব ঠিকানা জানি আমি
আপনাকে দেখে আশার আলো দেখতে পাই। এভাবেই সবসময় নির্ভিকভাবে সত্য বলে যাবেন।
আন্দাজে ভিত্তি হিন কথা না বলা তোঁর জন্য ভাল হবে।জদি জিবনের মায়া থাকে তোঁর।
চুপ শালা রাজাকার । সাহস থাকলে দেশে আয় এর পর দেখমু কি বলতে পারস না পারস।